আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা এর আপডেট নিউজ
Ireland Work Visa: বর্তমান সময়ে আমাদের বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণ মানুষ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা যেতে পারে। তবে অধিকাংশ মানুষ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া কিংবা দুবাই গেলেও, আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা মূলত কাজ করার জন্য আয়ারল্যান্ড যেতে চায়।
তো আপনি যদি আয়ারল্যান্ড যেতে চান। তাহলে আপনার আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসার জন্য কি কি কাজ করতে হবে। কোন ধরনের ডকুমেন্টস গুলো প্রদান করতে হবে এবং আপনার আয়ারল্যান্ড ভিসার জন্য কত টাকা খরচ করতে হবে। এই যাবতীয় বিষয় গুলো জানিয়ে দেওয়ার জন্যই আজকের এই আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসায় যাওয়া যাবে কি?
আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা সম্পর্কে আমাদের বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন রয়েছে। তবে তার মধ্যে অন্যতম একটি প্রশ্ন হল, বাংলাদেশ থেকে আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসায় যাওয়া যাবে কিনা। আর আপনি যদি এই বিষয় টি সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আমি আপনাকে বলব যে, অবশ্যই আপনি আমাদের বাংলাদেশ থেকে আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসায় যেতে পারবেন।
তবে আমাদের বাংলাদেশের জন্য একটা সমস্যা রয়েছে। সেটি হল, আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত আয়ারল্যান্ড এর কোন দূতাবাস নেই। সে কারণে আপনি সরাসরি বাংলাদেশ থেকে আয়ারল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করতে পারবেন না।
সে কারণে আপনারা যারা আমাদের বাংলাদেশ থেকে আয়ারল্যান্ড যেতে চান। তাদের কে ভারত এর অ্যাম্বাসির মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করতে হবে। আর ভারত থেকে ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করার পর। আপনি আয়ারল্যান্ড এর কাজের ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন। সেইসাথে উক্ত ভিসার সাহায্য আয়ারল্যান্ড গিয়ে কাজ করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা (আবেদন, খরচ, বেতন)
আয়ারল্যান্ড এর মধ্যে কোন কাজের চাহিদা বেশি?
উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম যে, কিভাবে আমাদের বাংলাদেশ থেকে আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা সংগ্রহ করা যাবে। তো এবার আমাদের আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। আর সেই বিষয় টি হলো, বর্তমান সময়ে আয়ারল্যান্ড এর মধ্যে কোন কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে।
কেননা আপনি বেশ ভালো করে জানবেন যে, প্রতিটা দেশে নির্দিষ্ট কিছু কাজের চাহিদা থাকে। ঠিক তেমনি ভাবে আয়ারল্যান্ড এর মধ্যেও এমন অনেক কাজ রয়েছে। যে কাজ গুলোর ব্যাপক পরিমাণ চাহিদা রয়েছে। আর আয়ারল্যান্ড এর মধ্যে চাহিদা সম্পন্ন সেই কাজ গুলোর তালিকা নিচে প্রদান করা হলো। যেমন,
- ইলেকট্রিশিয়ান এর কাজ
- পাইপ ফিটিং এর কাজ
- প্রযুক্তি রিলেটেড কাজ
- ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজ
- বিভিন্ন কনস্ট্রাকশন এর কাজ
- এসি মেরামত করার কাজ
- হোটেল ও রেষ্টুরেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর কাজ
- ড্রাইভিং এর কাজ
- সাটারিং কার্পেটিং এর কাজ
মূলত প্রবাসীদের জন্য আয়ারল্যান্ড এর মধ্যে কোন কাজ গুলোর চাহিদা বেশি রয়েছে। সেই কাজ গুলোর নাম উপরে উল্লেখ করা হয়েছে। তো আপনি যদি আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা পেতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনি আগে থেকেই উপরে উল্লেখিত যে কোন নির্দিষ্ট কাজে নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করবেন।
আরো পড়ুনঃ কুয়েত ভিসা চেক করার উপায় গুলো জেনে নিন
কিভাবে আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা আবেদন করবেন?
উপরের আলোচনা তে আমি আপনাকে একটা কথা বলেছি। আর সেই কথাটি হল, বর্তমান সময়ে আমাদের বাংলাদেশ এর মধ্যে আয়ারল্যান্ড এর কোন দূতাবাস নেই। সে কারণে আমাদের বাংলাদেশ থেকে যারা আয়ারল্যান্ড যেতে চান। তাদের কে অবশ্যই ভারত এম্বাসির মাধ্যমে আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
এ ক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের এজেন্সির মাধ্যমে ”ভারত আয়ারল্যান্ড দূতাবাস” থেকে ভিসা প্রসেসিং করতে পারবেন। অথবা আপনি যদি কোন ধরনের এজেন্সির সহায়তা নিতে না চান। সে ক্ষেত্রে আপনাকে সবার প্রথমে ভারতে যেতে হবে। তারপর আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আর ভিসা ফি দিয়ে ভারত থেকে সরাসরি আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসার আবেদন করতে হবে।
তবে আমাদের বাংলাদেশীদের এই সমস্যা সমাধান করার জন্য আয়ারল্যান্ড সরকার আশ্বাস দিয়েছে। যে, তারা খুব দ্রুত আমাদের বাংলাদেশের সাথে ভিসা কার্যক্রম চালু করবে। আর যখন এই কার্যক্রম চালু হবে, তখন আমাদের বাংলাদেশের মানুষ নিজের দেশ থেকেই আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে।
আর আপনি যদি ভারতের মধ্যে অবস্থিত আইরিশ দূতাবাস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান। তাহলে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে তাদের বিস্তারিত তথ্য গুলো জেনে নিতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ কাতার ভিসা চেক অনলাইন (পাসপোর্ট/ভিসা নম্বর) দিয়ে
আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা প্রসেসিং খরচ কত?
এতক্ষণের আলোচনা থেকে আমরা আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে পেরেছি। তবে সেই বিষয় গুলো জানার পাশাপাশি আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা প্রসেসিং খরচ সম্পর্কে আমাদের সঠিক ধারণা রাখতে হবে। আর আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা প্রসেসিং এর খরচ কত হবে, সেটা নির্ভর করবে আপনি কিভাবে সেই ভিসার জন্য আবেদন করেছেন তার উপর।
কারণ আপনি যদি ভারতের মধ্যে অবস্থিত আয়ারল্যান্ড দূতাবাস থেকে ভিসার জন্য আবেদন করেন। সে ক্ষেত্রে আপনার ০৪ লাখ থেকে ০৫ লাখ টাকা খরচ করার প্রয়োজন পড়বে। যদিও বা আপনার ভিসার ধরন অনুযায়ী এই টাকার পরিমাণ কিছু কম অথবা বেশি হতে পারে।
কিন্তু আপনি যদি বিভিন্ন ধরনের এজেন্সির মাধ্যমে আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করেন। তাহলে আপনার আরও বেশি টাকা খরচ করার প্রয়োজন পড়বে। এর কারণ হলো এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করলে আপনার ০৫ লাখ টাকা থেকে শুরু করে ০৭ লাখ বা তারও বেশি টাকা খরচ করার প্রয়োজন হতে পারে।
তাই আমার পরামর্শ থাকবে, আপনি যদি কম খরচে আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা পেতে চান। তাহলে আপনি অবশ্যই ভারতের মধ্যে থাকা দূতাবাস এর মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার খরচ তুলনামূলক ভাবে কম পড়বে।
আরো পড়ুনঃ ইউকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৩ (আপডেট তথ্য)
ভিসা আবেদন করার জন্য আপনার কি কি কাগজপত্র লাগবে ?
একটা বিষয় আমরা সকলেই বেশ ভালো করে জানি। আর সেই বিষয়টি হল, যখন আমরা কোন দেশে যাওয়ার জন্য ভিস আবেদন করি। তখন আমাদের বেশ কিছু কাগজ পত্র দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। ঠিক একই ভাবে যখন আপনি কাজের ভিসার মাধ্যমে আয়ারল্যান্ড যেতে চাইবেন। তখন আপনার বেশ কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এর দরকার পড়বে। আর সেগুলো হলো,
- আপনার নিকট একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। যে পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ০৬ মাস হতে হবে।
- আপনাকে অবশ্যই জাতীয়তা প্রমাণ করতে হবে। সেজন্য আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এর কপি দিতে হবে।
- এ গুলোর পাশাপাশি আপনার সদ্য তোলা রঙ্গিন ছবি স্ক্যান করে দিতে হবে।
- যদি আপনার পূর্বে কোন কাজের অভিজ্ঞতা থাকে। তাহলে আপনার সেই কাজের সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে।
- এছাড়াও আপনাকে আপনার কাজের উপর ভিত্তি করে প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট এর কপি জমা দিতে হবে।
সাধারণত আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসার জন্য প্রাথমিক ভাবে যে সকল ডকুমেন্টস প্রদান করতে হয়। সেই ডকুমেন্ট গুলোর তালিকা উপরে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে আপনার কাজ এবং ভিসার ধরন এর উপর ভিত্তি করে আরো অন্যান্য ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ
আয়ারল্যান্ড কাজের বেতন কত টাকা?
যখন আপনি কাজ করার জন্য অন্য কোন দেশে যাবেন। তখন অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে যে, সেই দেশে কাজের বিনিময়ে কত টাকা বেতন পাওয়া সম্ভব। আর যেহেতু আপনি কাজ করার জন্য আয়ারল্যান্ড যেতে চান। সেহেতু অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে যে, আয়ারল্যান্ড কাজের বেতন কত টাকা।
তো, আয়ারল্যান্ড এর মধ্যে কাজের বেতন কত টাকা হবে। সেটা মূলত নির্ভর করে আপনি কি ধরনের কাজ করছেন তার উপর। এর পাশাপাশি আপনার কাজের ডিউটি টাইম কত ঘন্টা, আপনি ফুল টাইম কাজ করছেন নাকি পার্ট টাইম কাজ করছেন। এই বিষয় গুলোর উপর নির্ভর করে আপনার বেতন নির্ধারণ করা হবে।
আর স্বাভাবিক ভাবে আয়ারল্যান্ড এর মধ্যে যে কোনো কাজের ক্ষেত্রে প্রতি ঘন্টার জন্য সর্বনিম্ন ১২ ইউরো থেকে ১৫ ইউরো পর্যন্ত দেওয়া হয়। তো আপনি যদি আয়ারল্যান্ড এর মধ্যে ফুল টাইম হিসেবে কোন কাজ করেন। তাহলে আপনার প্রতি মাসের বেতনের পরিমাণ হবে বাংলাদেশী টাকায় ১ লাখ থেকে ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত।
এ গুলোর পাশাপাশি যদি আপনার কাজের পারফরম্যান্স ভালো থাকে। তাহলে আপনি এর থেকেও আরো বেশি বেতন এর সুযোগ নিতে পারবেন। তবে আমি আবারও বলছি যে, আয়ারল্যান্ডে কাজের বেতন কেমন হবে, সেটা মূলত আপনার কাজের ধরন এর উপর নির্ভর করবে।
কেন আপনার আয়ারল্যান্ড যাওয়া উচিত ?
এখন আমাদের অনেকের মনে একটি প্রশ্ন জেগে থাকতে পারে। আর সেটি হল, পৃথিবীতে এত দেশ থাকতে, কেন আমরা আয়ারল্যান্ড যাবো? -আর আপনার মনেও যদি এই ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে। তাহলে আমি আপনাকে একটা কথা বলব। সেটি হল, অর্থনৈতিক দিক থেকে আয়ারল্যান্ড অনেক উন্নত একটি দেশ।
আর এই দেশটি অর্থনৈতিক দিক থেকে উন্নত হওয়ার কারণে। যারা এই দেশে গিয়ে কাজ করতে পারে, তারা অনেক উচ্চ বেতন এর সুবিধা ভোগ করতে পারে। এছাড়াও কাজের দিক থেকে অন্যান্য দেশের তুলনায় আয়ারল্যান্ডে অনেক বেশি সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়।
তো আপনি যদি প্রবাস জীবনের মাধ্যমে নিজের ভাগ্যের চাবিকাঠি বদলে দিতে চান। তাহলে আয়ারল্যান্ড হবে আপনার জন্য উপযুক্ত একটি দেশ। আর এই কারণ গুলোর জন্যই আপনার আয়ারল্যান্ডে যাওয়া উচিত।
আয়ারল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কত টাকার স্টেটমেন্ট প্রয়োজন?
যদিও বা আজকের এই আর্টিকেল টি আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা নিয়ে লেখা হয়েছে। তবে আমাদের বাংলাদেশ এর মধ্যে এমন অনেক শিক্ষার্থী আছেন। যারা মূলত স্টুডেন্ট ভিসায় আয়ারল্যান্ড যেতে চায়। আর আপনিও যদি তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন। তাহলে একটা কথা আপনাকে জেনে রাখতে হবে।
আর সেটি হলো, আয়ারল্যান্ড এর মধ্যে শিক্ষার্থী ভিসায় যেতে হলে। আপনার ব্যাংক ব্যালেন্স দেখাতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনার ব্যাংক একাউন্টের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভেদে ন্যূনতম 7,000 EUR থেকে 10,000 EUR ব্যাংক ব্যালেন্স দেখাতে হবে। তবে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনুযায়ী এই অর্থের পরিমাণ কম অথবা বেশি হতে পারে।
আয়ারল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ielts প্রয়োজন হবে?
বিশ্বের অন্যান্য দেশ গুলো তে প্রবেশ করার জন্য বাধ্যতামূলক আইইএলটিএস করতে হয়। কিন্তু আপনি যদি শিক্ষার্থী ভিসার মাধ্যমে আয়ারল্যান্ড যেতে চান। সেক্ষেত্রে আপনার জন্য আইইএলটিএস কোর্স বাধ্যতামূলক করার প্রয়োজন পড়বে না।
কেননা আয়ারল্যান্ড এর মধ্যে এমন অনেক ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যে গুলো তে পড়াশুনা করার জন্য আইইএলটিএস এর প্রয়োজন হয় না। তবে আয়ারল্যান্ড এর মধ্যে এমন অনেক স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে। যে গুলো তে পড়াশোনা করার জন্য আপনার আইইএলটিএস স্কোর এর প্রয়োজন হবে।
আর আমার দৃষ্টিকোণ থেকে, আপনি যেহেতু বিদেশে পড়াশোনা করতে যাবেন। সেহেতু অবশ্যই আপনার আই ই এল টি এস কোর্স করা উচিত।
আয়ারল্যান্ড জব খোজার ওয়েবসাইট কোনটি ?
আমাদের মধ্যে যে সকল মানুষ আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা যেতে চান। তারা চাইলে খুব সহজেই আয়ারল্যান্ড এর ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে আয়ারল্যান্ড থেকে প্রকাশিত হওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি গুলোতে আবেদন করতে হবে।
তো আপনি যেন খুব সহজেই এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি গুলো তে আবেদন করতে পারেন। সে কারণে এবার আমি আপনার সাথে বেশ কিছু ওয়েবসাইট এর লিংক শেয়ার করব। যে ওয়েবসাইট গুলো থেকে আপনি আয়ারল্যান্ড এর নতুন নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। যেমন,
- আয়ারল্যান্ড জব সাইট – ১ঃ Click Here
- আয়ারল্যান্ড জব সাইট – ২ঃ Click Here
- আয়ারল্যান্ড জব সাইট – ৩ঃ Click Here
- আয়ারল্যান্ড জব সাইট – ৪ঃ Click Here
- আয়ারল্যান্ড জব সাইট – ৫ঃ Click Here
উপরের ওয়েবসাইট গুলো তে আপনি আয়ারল্যান্ড এর নতুন নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি গুলো সম্পর্কে সকল আপডেট জেনে নিতে পারবেন।
আপনার জন্য আমাদের কিছুকথা
প্রিয় পাঠক, আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলের মধ্যে আমি আপনাকে আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করেছি। তো আপনারা যারা আয়ারল্যান্ড যেতে চান, তাদের জন্য এই আর্টিকেল টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এছাড়াও যদি আপনার আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা সম্পর্কে আরো কোন অজানা বিষয় জানার থাকে। তাহলে অবশ্যই সেটি নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আর ধন্যবাদ, এতক্ষণ ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।