কুয়েত ভিসা চেক করার উপায় গুলো জেনে নিন

Know the ways to check Kuwait visa: যখন আপনি আমাদের বাংলাদেশ থেকে অন্য কোনো দেশে যাবেন। তখন আপনাকে অবশ্যই আপনার ভিসা যাচাই করতে হবে। তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের প্রতারনার হাত থেকে রক্ষা পাবেন। ঠিক তেমনি ভাবে আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে চান। তারার আসলে কিভাবে তাদের কুয়েত ভিসা চেক করতে পারবে। আজকের আলোচনায় সেই ভিসা চেক করার পদ্ধতি গুলো দেখিয়ে দেওয়া হবে।

আর যদি আপনি কুয়েত ভিসা চেক করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আপনাকে নিচের পদ্ধতি গুলো সঠিক ভাবে ফলো করতে হবে। তাই চলুন এবার সেই কুয়েত ভিসা চেকিং করার পদ্ধতি গুলো দেখে নেওয়া যাক।

কেন কুয়েত ভিসা চেক করতে হয়?

সত্যি বলতে আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ দালালের মাধ্যমে বিদেশে যায়। কারণ, সরকারি ভাবে খুব কম সংখ্যক লোক বিদেশ যেতে পারে। তো অনেক সময় দেখা যায় যে, দালালরা ভুল ভিসা দেখিয়ে মানুষ এর কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়। এতে করে অনেক পরিবার একবারে নিঃস্ব হয়ে যায়।

তো আপনি চাইলে তাদের দেওয়া ভিসা অনলাইন থেকে যাচাই করে নিতে পারবেন। এবং যদি আপনি অনলাইনে আপনার কুয়েত ভিসা চেক করেন। তাহলে আপনার হাতে থাকা ভিসার সকল সত্যতা যাচাই করতে পারবেন। এর ফলে আপনি প্রতারনার হাত থেকে রেহাই পাবেন।

মূলত এই কারণ গুলোর জন্য ভিসা চেক করার দরকার হয়। আর সেজন্য আপনাকেও অবশ্যই কুয়েত ভিসা চেক করতে হবে। যাতে করে আপনি কোনো ধরনের প্রতারনার ফাঁদে না পড়েন।

আরো পড়ুনঃ কুয়েত ভিসা বাংলাদেশ ২০২৩

কুয়েত ভিসা চেক করার জন্য কি কি লাগবে?

আমরা অনেকেই মনে করি যে, কুয়েত ভিসা চেক করার জন্য হয়তবা অনেক কিছুর প্রয়োজন হয়। তো যারা আসলে এমনটা মনে করেন, তাদের ধারনা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ, কুয়েত এর ভিসা চেক করার জন্য খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন হয়না। বরং আপনার নিকট যদি Visa Application Number থাকে। তাহলে আপনি সেই নম্বরের মাধ্যমে কোনো প্রকার ঝামেলা ছাড়াই কুয়েত ভিসা চেক করতে পারবেন।

অনলাইনে কুয়েত ভিসা চেক করার উপায়

এতক্ষন এর আলোচনা থেকে আমরা কুয়েত ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় জানলাম। তো এবার আমাদের জানতে হবে যে, কিভাবে কুয়েত ভিসা চেক করতে হবে। আর সেজন্য আপনাকে নিচে দেখানো পদ্ধতি গুলো অনুসরন করতে হবে। যেমন, 

অনলাইনে কুয়েত ভিসা চেক করার উপায়

  1. সবার প্রথমে আপনাকে কুয়েত এর ভিসা চেক করার সরকারি ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
  2. আপনি এখানে ক্লিক করে উক্ত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবেন।
  3. তারপর আপনি সবার বামপাশের অপশন থেকে ”Visa Application Status” এর মধ্যে ক্লিক করুন।
  4. এখন আপনার সামনে দুটো ফাঁকা বক্স আসবে।
  5. যেখানে সবার শুরুতে আপনি “ Visa Application Number” এর মধ্যে আপনার ভিসার অ্যাপ্লিকেশন নম্বরটি বসিয়ে দিবেন।
  6. তার ঠিক নিচের অপশনে আপনি ”Captcha text” এর অপশনে সঠিক ভাবে ক্যাপচা কোড পূরন করবেন। 
  7. সবশেষে আপনাকে “Submit” বাটন এর মধ্যে ক্লিক করতে হবে।

তো যদি আপনি উপরে দেখানো পদ্ধতি গুলো সঠিক ভাবে ফলো করতে পারেন। তাহলে আপনি খুব সহজে নিজের ঘরে বসে অনলাইনে কুয়েত ভিসা চেক করতে পারবেন। আশা করি, এতে আপনার কোনো ধরনের সমস্যা হবেনা।

আরো পড়ুনঃ ইউকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৩ (আপডেট তথ্য)

কুয়েতের ভিসা কবে খুলবে 2023

আমরা সকলেই জানি যে, করোনা মহামারীর পর থেকে বিভিন্ন কারণে কুয়েত ভিসার সকল কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছিলো। আর সে কারণে বর্তমান সময়ে যারা বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে চাচ্ছে। তাদের সবার মনে প্রশ্ন রয়েছে যে, কুয়েত ভিসা কবে খুলবে।

তো আপনি যদি উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আমি আপনাকে বলবো যে, বর্তমান সময়ে কুয়েত ভিসা চালু হয়ে গেছে। অর্থ্যাৎ এখন আপনি চাইলে আমাদের বাংলাদেশ থেকে কুয়েত এর বিভিন্ন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এবং উক্ত ভিসার মাধ্যমে কুয়েতে যেতে পারবেন।

কত বছর বয়সে কুয়েত যাওয়া যায়?

যখন আপনি একটি দেশ থেকে কাজের উদ্দেশ্যে অন্য আরেকটি দেশে যাবেন। তখন সবার প্রথমে সেই দেশে কাজ করার জন্য বয়সের সীমাবদ্ধতা জেনে নিতে হবে। আর আপনি যেহুতু বাংলাদেশ থেকে কাজ এর উদ্দেশ্যে কুয়েত যেতে চান। সেহুতু অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে যে, বাংলাদেশ থেকে কত বছর বয়সে কুয়েত যাওয়া যায়।

তো আপনি যদি কাজ বা চাকরি করার জন্য কুয়েত যেতে চান। তাহলে আপনার বয়সসীমা হতে হবে ২১ বছর। অর্থ্যাৎ কুয়েত সরকার এর নিয়ম হিসেবে। যদি আপনি পৃথিবীর অন্য কোনো দেশ থেকে কুয়েতে কাজ করতে চান। তাহলে আপনার বয়স সর্বনিন্ম বয়স হতে হবে প্রায় ২১ বছর।

এছাড়াও কাজের ভিসার জন্য কুয়েত সরকার সর্বোচ্চ বয়সসীমা নির্ধারন করে দিয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনার সর্বোচ্চ বয়স ৪৫ বছর এর মধ্যে কুয়েতে কাজের জন্য যেতে পারবেন। কিন্তুু যদি আপনার বয়স ৪৫ বছর এর বেশি হয়। তাহলে আপনি কাজের ভিসায় কুয়েত যেতে পারবেন না।

আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ

কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত?

তো আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা আসলে কুয়েতে কোম্পানির ভিসায় যেতে চান। আর আপনিও যদি তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে যে, কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত টাকা।

যদিওবা কোম্পানি ভিসার বেতন কখনও কম আবার কখনও বেশি হয়। তবে বর্তমান সময়ের পরিস্থিতি হিসেবে আপনি কুয়েত এর মধ্যে সর্বনিন্ম কোম্পানি ভিসা হিসেবে সর্বনিন্ম ৪৫ হাজার টাকা বেতন পাবেন। আর সর্বোচ্চ বেতন হিসেবে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত কুয়েত কোম্পানি ভিসার বেতন পাবেন।

কুয়েতে কোন কাজের কত বেতন দেওয়া হয়?

বর্তমান সময়ে আমাদের বাংলাদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক মানুষ কুয়েতে যাচ্ছে। এর কারণ হলো, কুয়েতে কাজের বিনিময়ে ভালো বেতনের সুবিধা পাওয়া যায়। তবে সব কাজের ক্ষেত্রে আপনি সমান বেতন সুবিধা পাবেন না। বরং আপনার বেতন আসলে কত হবে, সেটা সম্পূর্ণ আপনার কাজের উপর নির্ভর করবে।

তো এবার আমি আপনাকে একটি তালিকা প্রদান করবো। যে তালিকা থেকে আপনি কুয়েত এর বিভিন্ন কাজ এর নাম দেখতে পারবেন। এবং সেই কাজের বিনিময়ে কত টাকা বেতন প্রদান করা হয়। সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পারবেন। আর উক্ত তালিকা টি নিচে দেওয়া হলো।

কুয়েতে কোন কাজের কত বেতন

ইলেকট্রনিক এর কাজ

৩০০ থেকে ৩৫০ দিনার

মোবাইল সার্ভিসিং

২৫০ থেকে ৩০০ দিনার

কার সার্ভিসিং

৩০০ থেকে ৩৫০ দিনার

এসি সার্ভিসিং

৩০০থেকে ৪০০ দিনার

ড্রাইভিং

২০০ থেকে ৩০০ দিনার

গ্রাফিক্স ডিজাইন

৪০০ থেকে ৫০০ দিনার

তো উপরে আপনি কুয়েত এর বেতন তালিকা দেখতে পাচ্ছেন। যদিওবা এই তালিকা তে সব কাজের কথা উল্লেখ করা হয়নি। তবে এর বাইরে বিভিন্ন কাজের জন্য ভিন্ন পরিমানে বেতন প্রদান করা হয়। তবে উক্ত বেতন সুবিধা পাওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই নির্দিস্ট কাজের উপর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

আরো পড়ুনঃ কাতার ভিসা চেক অনলাইন (পাসপোর্ট/ভিসা নম্বর) দিয়ে

কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি?

বর্তমান সময়ে যদি আপনি কুয়েত যেতে চান। তাহলে সবার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে, কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি। কারণ, আপনি যদি উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারেন। তাহলে আপনি আগে থেকেই সেই কাজের অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন। আর আপনার যখন অভিজ্ঞতা থাকবে। তারপর আপনি কুয়েতে গিয়ে অনেক ভালো বেতনের সুবিধা নিতে পারবেন।

তো এবার আমি আপনাকে সেই সকল কাজের কথা বলবো। যে কাজ গুলোর চাহিদা কুয়েত এর মধ্যে অনেক বেশ রয়েছে। যেমন, 

কনস্ট্রাকশনের কাজ এর চাহিদা আছে

আমরা সকলেই জানি যে, কুয়েত হলো উন্নত একটি দেশ। আর সেই দেশের মধ্যে রয়েছে অনেক উচ্চ ভবন। এবং সময়ের সাথে সাথে কুয়েত এর মধ্যে আরো নতুন নতুন ভবন তৈরি করার চাহিদা ‍বৃদ্ধি পাচ্ছে। মূলত এই কাজ গুলো করার জন্য প্রয়োজন হয় বিপুল সংখ্যক জনবল। সে কারনে কুয়েতে প্রতি বছর প্রচুর পরিমান দক্ষ জনবল কনস্ট্রাকশন এর কাজে নিয়োগ দেওয়া হয়।

তবে এই ধরনের কনস্ট্রাকশন এর কাজ করতে হলে আপনাকে অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হবে। অপর দিকে আপনি আপনার সেই পরিশ্রম এর বিনিময়ে প্রতি মাসে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ইলেকট্রিক্যাল এর কাজ

আপনি তো বেশ ভালো করেই জানবেন যে, বিদ্যুৎ ছাড়া কখনই একটি দেশ বা শহর উন্নত হতে পারেনা। তাই কুয়েত এর মধ্যে যতো বেশি নগরায়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঠিক ততোবেশি বিদ্যুৎ চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এই নতুন তৈরি হওয়া ভবন গুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করার জন্য প্রয়োজন দক্ষ ইলেকট্রিশিয়ান এর।

তো যদি আপনার এই ধরনের ইলেকট্রিক কাজে দক্ষতা থাকে। তাহলে আপনি খুব সহজেই কুয়েতে গিয়ে কাজের সন্ধান নিতে পারবেন। এবং বর্তমানে কুয়েত এর মধ্যে দক্ষ ইলেকট্রিশিয়ান কাজে নিযুক্ত থাকা ব্যক্তিদের খুব ভালো বেতন প্রদান করা হয়। 

হোটেল বা রেষ্টুরেন্ট কাজের চাহিদা

বর্তমান সময়ে কুয়েত এর মধ্যে যে সকল কাজের চাহিদা আছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো, হোটেল বা রেষ্টুরেন্ট এর কাজ। কেননা, কুয়েত এর জনপ্রিয় শহর গুলোতে যেমন মানুষের আনাগোনা বেড়েছে। ঠিক তেমনি শহরের বিভিন্ন স্থান গুলোতে গড়ে উঠছে নতুন নতুন হোটেল ও রেষ্টুরেন্ট। আর এই হোটেল গুলোকে পরিচালনা করার জন্য দক্ষ কর্মীর দরকার হয়।

আর আপনার যদি এই ধরনের কাজে পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে। তাবে আপনি কুয়েতের হোটেল বা রেষ্টুরেন্ট গুলো তে কাজ করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও কুয়েতে রেষ্টুরেন্ট কর্মীদের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হয়। 

ড্রাইভিং এর কাজ

পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই দক্ষ ড্রাইভার এর চাহিদা থাকে। আর সে কারনে আপনি কুয়েত এর মধ্যেও  একই চিত্র লক্ষ্য করতে পারবেন। যেখানে আপনি একজন দক্ষ ড্রাইভার হতে পারলে। খুব সহজে কুয়েত এর মধ্যে কাজ খুজে নিতে পারবেন। আর উক্ত কাজের বিনিময়ে প্রতি মাসে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।

কিন্তুু আপনি যদি কুয়েত গিয়ে ড্রাইভিং এর কাজ করতে চান। তাহলে আপনার নিকট অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। কেননা, এখানে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া কোনো চাকরি করতে পারবেন না।

আরো পড়ুনঃ আমেরিকান ডিবি লটারি ২০২৩ ( আপডেট তথ্য)

কুয়েতে কাজ করা ও বসবাস করা কি নিরাপদ ?

সত্যি কথা বলতে আমাদের প্রত্যেকের জীবনের যথেষ্ট মূল্য আছে। তাই যখন আপনি কোনো একটি দেশে নিজের জীবিকা নির্বাহ করতে যাবেন। তখন আপনার প্রথম ও প্রধান কাজ হবে, সেই দেশে কাজ করার নিরাপদ কিনা। সেটি সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নেওয়া। ঠিক তেমনি ভাবে কুয়েত যাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হবে।

তো বর্তমান সময়ের পরিস্থিতি হিসেবে, কুয়েতে গিয়ে কাজ করার অনেক নিরাপদ। কেননা, এই দেশে সন্ত্রাসবাদ এর পরিমান খুব কম লক্ষ্য করা যায়। তাই এখানে আপনি অনেকটা নিরাপদ ভাবে থাকতে পারবেন। এবং আপনার জীবিকা নির্বাহের কাজ করতে পারবেন।

কিন্তুু আপনি যদি দালাল বা কোনো এজেন্সির মাধ্যমে কুয়েত যান। তাহলে যাওয়ার আগে সেই দালাল বা এজেন্সিদের বিষয়ে ভালোভাবে যাচাই করবেন। কারণ, বর্তমান সময়ে কুয়েত ভিসা নিয়ে প্রচুর পরিমান জালিয়াতির কাজ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তাই অবশ্যই আপনার এই বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত।

পরিশেষে আমাদের কিছুকথা

প্রিয় পাঠক, আপনারা যারা কুয়েত ভিসা চেক করতে চান। তারা আসলে কিভাবে কুয়েত ভিসা চেক করতে পারবেন। আজকে সেই পদ্ধতি গুলো ধাপে ধাপে দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও কুয়েত এর কাজ সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য শেয়ার করা হয়েছে। যেগুলো আপনার জেনে নেওয়া জরুরী।

তো আপন যদি এই ধরনের অজানা বিষয় গুলো বিনামূল্যে জানতে চান। তাহলে আমাদের সাথে থাকবেন। আর ধন্যবাদ, এতক্ষন ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:

এই ওয়েবসাইটটি কোনও অফিসিয়াল ভিসা বা ভ্রমণ সংস্থা নয় এবং এই সাইটের সমস্ত তথ্য অনলাইন, নিউজ পোর্টাল, ব্লগ ও উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। তাই কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন। এবং পসিবল হলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *