প্রবাসী দিগন্ত টাকার রেট

Pravasi Digant Taka rate: আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা মূলত প্রবাসী দিগন্ত টাকার রেট সম্পর্কে জানতে চায়। তো আপনি যদি এই প্রবাসী দিগন্ত টাকা রেট সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আপনি একবারে সঠিক জায়গা তে চলে এসেছেন। কেননা আজকের দিন এবং তারিখ অনুযায়ী টাকার রেট কেমন রয়েছে। আজকে আমি আপনাকে সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানিয়ে দিব।

প্রবাসী দিগন্ত বলতে কি বুঝায়?

দেখুন, আপনি যেহেতু প্রবাসী দিগন্ত টাকা রেট সম্পর্কে জানতে চান। সেহুতু অবশ্যই আপনাকে প্রবাসী দিগন্ত বলতে কি বুঝায় সে সম্পর্কে জানতে হবে। কেননা এটি হলো বাংলাদেশের মধ্যে জনপ্রিয় একটি নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট। যেখানে প্রতিদিনের তারিখ অনুযায়ী টাকার রেট প্রকাশ করা হয়ে থাকে।

আর আপনি যদি প্রবাসী দিগন্ত থেকে প্রতিদিনের টাকার রেট সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আপনি এখানে ক্লিক করুন। আর উক্ত লিংকে ক্লিক করার সাথে সাথেই আপনি প্রতিদিনের আপডেট টাকার রেট সম্পর্কে জানতে পারবেন।

তবে এই ওয়েব পোর্টাল থেকে আপনি শুধুমাত্র টাকার রেট সম্পর্কে জানতে পারবেন বিষয়টি এমন নয়। বরং টাকার রেট সহ জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সকল খবরা খবর গুলো আপনি উক্ত নিউজ পোর্টাল থেকে জেনে নিতে পারবেন। আর এই নিউজ পোর্টাল এর নাম হলো, ”প্রবাসী দিগন্ত”।

আজকে প্রবাসী দিগন্ত টাকার রেট কত?

আপনি যদি প্রবাসে থাকেন কিংবা নিয়মিত টাকার রেট এর আপডেট তথ্য গুলো চেক করেন। তাহলে অবশ্যই আপনারা একটি বিষয় জানা থাকবে। সেটি হল, প্রতিদিন কিন্তু টাকা রেট একই রকম থাকে না। অর্থাৎ আজকে আপনি যে টাকার রেট দেখতে পারবেন। কালকে সেই টাকা রেট এর মধ্যে পরিবর্তন হবে এটাই স্বাভাবিক।

আর এই পরিবর্তিত রেট অনুযায়ী, আজকে টাকার রেট কত এবার আমি আপনাকে সেই টাকা রেট এর একটি তালিকা প্রদান করব। যেখান থেকে আপনি আজকের দিনের টাকার রেট এর সঠিক তথ্য জেনে নিতে পারবেন।

উপরের তালিকা থেকে আপনি যে প্রবাসীর দিগন্ত টাকার রেট সম্পর্কে জানতে পারছেন। সেই টাকা রেট শুধুমাত্র প্রবাস থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এবং এই টাকার রেট প্রতিদিন এক রকম থাকবে না। সে কারণে আপনাকে প্রতিদিনের আপডেট টাকার রেট জানতে হবে।

বাংলাদেশের আজকের টাকার রেট কত?

আমরা সকলে জানি যে, টাকার রেট প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হয়। আর সেই পরিবর্তন অনুযায়ী আজকের টাকার রেট হল ০.০০৯৩ ইউএস ডলার। এবং আজকের তারিখ হল জুন মাসের ১ তারিখ ২০২৩ সাল। আর এই তারিখে বাংলাদেশের আজকের টাকার রেট কত তা উপরে উল্লেখ করা হয়েছে।

টাকার মান কিভাবে নির্ধারন করা হয়?

এতক্ষণের আলোচনা থেকে আমরা প্রবাসী দিগন্ত টাকার রেট সম্পর্কে জানতে পারলাম। কিন্তু আপনি কি জানেন, এই টাকার মান কিভাবে নির্ধারণ করা হয়? -তো যদি আপনি এই বিষয়টি সম্পর্কে না জেনে থাকেন। তাহলে শুনুন….

একটা বিষয়ে আমাদের সকলের জেনে রাখা উচিত। সেটি হল, দ্রব্যের দামের সাথে টাকার মানের সম্পর্ক সর্বদাই বিপরীত হয়ে থাকে।

এর পাশাপাশি একটি দেশের টাকার মান নির্ধারণ করা হয় সেই দেশের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার উপর। কেননা যখন দ্রব্যের দাম কমে আসবে, তখন কিন্তু টাকার মান বৃদ্ধি পাবে। অপরদিকে যদি দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি পায়, তাহলে কিন্তু টাকার মান অনেকটাই কমে আসবে।

টাকার মান কমে যাওয়ার কারন কি ?

বিভিন্ন সময় আমরা লক্ষ্য করতে পারি যে, টাকার মান কমে যায়। তো এই টাকার মান কমে যাওয়া পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। তবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি কারণ হলো, উৎপাদনশীলতা অর্থ সরবরাহের এর চেয়ে দ্রুত হ্রাস পাওয়া।

কেননা যখন এমনটা হবে, তখন অবশ্যই মুদ্রার প্রতিটি ইউনিটের মূল্য হ্রাস পাবে। মূলত এই কারণে অধিকাংশ সময়ে একটি দেশের মুদ্রার মান কমে যায়। তবে সর্বদাই একটি দেশের মুদ্রার মান কম থাকেনা। বরং উৎপাদন এর উপর ভিত্তি করে কোনো একটি দেশের টাকার মান বৃদ্ধি পায়।

ডলার শব্দটি কোথা থেকে এসেছে?

যেহুতু গোটা বিশ্বের কারেন্সি ডলারে কনভার্ট করা হয়। সেহুতু বিভিন্ন সময় আমাদের মনে একটি প্রশ্ন জেগে থাকবে। আর সেই প্রশ্নটি হলো, ডলার শব্দটি কোথা থেকে এসেছে। তো আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন কারণ, ডলার শব্দটি অনেক পুরোনো একটি শব্দ।

আর ডলার নামক শব্দটি হলো, “থ্যালার” এর একটি ইংরেজি শব্দের রুপ। তবে ধারনা করা হয় যে, ১৫১৯ সালে বোহেমিয়ার জোয়াচিমস্থালে রৌপ্য থেকে তৈরি করা হয়েছিলো। আর তখন থেকে ক্রমাগত ভাবে এই ডলার শব্দের উৎপত্তি হয়।

বাংলাদেশের কত টাকার নোটে বাংলাদেশের গভর্নরের স্বাক্ষর থাকেনা?

বাংলাদেশে কয়েনেজ এর ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর এর আইন মোতাবেক। আমাদের বাংলাদেশ এর মধ্যে যে সকল ১,২ ও ৫ টাকার নোট আছে। সেই ধাতব ও কাগজের মুদ্রা গুলোতে আমাদের বাংলাদেশ এর গভর্নর এর স্বাক্ষর থাকে।

কিন্তুু সেই নতুন আইন হিসেবে, আমাদের বাংলাদেশে যে সকল ১০ টাকার নোট থেকে ১০০০ টাকার নোট আছে। সেই নোট গুলোকে বলা হয়, ব্যাংক নোট। আর উক্ত নোটে আমাদের বাংলাদেশ এর গভর্নর এর স্বাক্ষর থাকেনা।

এক হাজার টাকার নোট কবে চালু হয়?

১৯৭২ সালে আমাদের বাংলাদেশ এর মধ্যে বেশ কিছু নোট এর প্রচলন শুরু হয়েছিলো। আর সেই নোট গুলো হলো, ৫ টাকার নোট, ১০ টাকার নোট এবং ১০০ টাকার নোট। কিন্তুু এর পরবর্তী সময়ে অর্থ্যাৎ ১৯৭৫ সালে নতুন করে ৫০ টাকার নোট এর ঘোষনা করা হয়েছিলো।

তারপর ধারাবাহিক ভাবে ১৯৭৭ সালে আমাদের বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ৫০০ টাকার নোট এর ঘোষনা করা হয়েছিলো। তবে অবাক করার মতো বিষয় হলো যে, প্রায় ১৯৮০ সালের শেষের দিকে ২০ টাকার নোট এর প্রচলন শুরু হয়েছিলো।

তার ঠিক অনেক বছর পর অর্থ্যাৎ ২০০৮ সালে সর্বপ্রথম ঘোষনা করা হয় ১ হাজার টাকার নোট এর। এবং সর্বশেষ ২০২০ সালের মার্চ মাসের ১৭ তারিখে ২০০ টাকার নোট এর ঘোষনা করা হয়েছিলো।

প্রবাসী দিগন্ত টাকার রেট নিয়ে কিছুকথা

আমরা আমদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিষয় গুলো নিয়ে আর্টিকেল পাবলিশ করি। যেমন, আজকে আমি আপনার সাথে প্রাবসী দিগন্ত টাকার রেট নিয়ে বিস্তারিত বলেছি।

তো আশা করি, আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি প্রবাসী দিগন্ত টাকার রেট সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পেরেছেন।

এছাড়াও আমাদের লেখা সম্পর্কে যদি আপনার কোনো ধরনের মতামত কিংবা অভিযোগ থাকে। তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আর ধন্যবাদ, এতক্ষন ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন, ‍সুস্থ থাকুন।