মেয়েদের জন্য ঢাকার সেরা কলেজ

ঢাকা শহর শুধুমাত্র বাংলাদেশের রাজনীতি ও সংস্কৃতির কেন্দ্র নয়, এটি শিক্ষার ক্ষেত্রেও অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এখানে মেয়েদের জন্য অনেক সেরা কলেজ রয়েছে, যা শুধু একাডেমিক শিক্ষায় নয়, বরং প্রতিটি শিক্ষার্থীকে সার্বিকভাবে গড়ে তুলতে সহায়ক। এই কলেজ গুলো শিক্ষার পাশাপাশি খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, এবং ডিবেটিং ক্লাবের মতো সহপাঠ কার্যক্রমের সুযোগও প্রদান করে, যা মেয়েদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। আজকের এই কন্টেন্টে মেয়েদের জন্য ঢাকার সেরা কলেজ গুলোর সাথে পরিচিত হবেন, যেখানে শিক্ষার্থীরা এক উন্নত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে।

মেয়েদের জন্য ঢাকার সেরা কলেজ

ঢাকা শহর শুধুমাত্র বাংলাদেশের রাজনৈতিক কেন্দ্র নয়, এটি শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। বিশেষভাবে মেয়েদের শিক্ষার উন্নয়নে ঢাকা অত্যন্ত অগ্রসর। এই শহরে নানা ধরনের কলেজ রয়েছে যেখানে ছাত্রীরা নিজেদের শিক্ষার পাশাপাশি নানাবিধ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে।

ঢাকার মেয়েদের কলেজ গুলো শুধুমাত্র একাডেমিক শিক্ষায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং সার্বিক বিকাশের জন্য বিভিন্ন কো-কারিকুলার কার্যক্রমের সুযোগও প্রদান করে। ছাত্রীরা এখানে স্পোর্টস, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ডিবেটিং ক্লাবসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করে নিজেদের মেধা এবং দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারে। এসব কার্যক্রম মেয়েদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলে এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ গুলোর জন্য প্রস্তুত করে।

আরো পড়ুনঃ মিরপুর সরকারি কলেজের তালিকা

01-হলি ক্রস কলেজ

হলি ক্রস কলেজ, ঢাকা শহরের তেজগাঁও এলাকায় অবস্থিত একটি প্রখ্যাত ক্যাথলিক উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ। এটি পবিত্র ক্রুশ সংঘ সদস্যদের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। কলেজটি বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের মাধ্যমে উচ্চমানের শিক্ষা প্রদান করে থাকে। কলেজটির বর্তমান অধ্যক্ষ সিস্টার শিখা গোমেজ, সিএসসি।

কলেজের প্রতিষ্ঠা ১৯৫০ সালের ১ নভেম্বর, যখন পাঁচজন ছাত্রী নিয়ে কলেজের পথচলা শুরু হয়। ভারত ভাগের পর ঢাকার আর্চবিশপ লরেন্স গ্রেইনার, সিএসসি, মেয়েদের শিক্ষা বিস্তারে পবিত্র ক্রুশ সংঘের সন্ন্যাসিনীদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানান। প্রথম অধ্যক্ষ সিস্টার আগস্টিন মারী ১৯৫০ থেকে ১৯৬৬ পর্যন্ত কলেজ পরিচালনা করেন। এরপর বিভিন্ন সময়ে কলেজে দায়িত্ব পালন করেছেন সিস্টার যোসেফ মেরী, সিস্টার মেরিয়ান টিরিজা সহ আরও অনেক সন্ন্যাসিনী। ২০১০ সাল থেকে অধ্যক্ষা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সিস্টার শিখা গোমেজ।

02-বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ ক্যান্টনমেন্ট পাব্লিক কলেজ

বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজ (BNMPC) বাংলাদেশের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। ১৯৭৭ সালে পিলখানার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ সদর দপ্তরে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি মূলত বিজিবি সদস্যদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য প্রতিষ্ঠিত হলেও বর্তমানে এটি সকলের জন্য উন্মুক্ত। ১৯৭৮ সালে এটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি পায় এবং ১৯৮৩ সালে কলেজে পরিণত হয়। শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগও এখানে ব্যাপকভাবে প্রসারিত হয়েছে।

এখানে প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান, বাণিজ্য এবং মানবিক বিভাগে শিক্ষাদান করা হয়। কলেজ পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা আরো বেশি বৈচিত্র্যময় শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে। স্কুল শাখায় বাংলা ও ইংরেজি উভয় সংস্করণে পাঠদান করা হয়, যা শিক্ষার্থীদের ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সহায়ক।

এই কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত স্বচ্ছ। প্রথম শ্রেণি এবং কেজি শ্রেণিতে লটারির মাধ্যমে ভর্তি নেওয়া হয়, আর অন্যান্য শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নির্বাচিত করা হয়। কলেজে ভর্তি হতে হলে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তি নেওয়া হয়।

03-আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ

ঢাকার সেনানিবাস এলাকার মধ্যে অবস্থিত আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি বাংলাদেশের সেনাবাহিনী দ্বারা পরিচালিত এবং উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষাদান করে। ইংল্যান্ডের প্রাচীন পাবলিক স্কুল গুলোর আদলে কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যার লক্ষ্য ছিল সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সন্তানদের জন্য উন্নত মানের শিক্ষা প্রদান করা। তবে, এটি এখন বেসামরিক শিক্ষার্থীদের জন্যও উন্মুক্ত।

১৯৬০ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয় হিসেবে কলেজটির যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠাতা গুল মোহাম্মদ আদমজী এবং স্থপতি থারিয়ানি কলেজের নকশা তৈরি করেন। পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি আইয়ুব খান এই প্রতিষ্ঠানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। কলেজটির প্রথম দুই অধ্যক্ষ ছিলেন ব্রিটিশ নাগরিক। স্বাধীনতার পর, কলেজটি বাংলা ভাষায় শিক্ষা দেয় শুরু করে।

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের সেরা সরকারি কলেজের তালিকা

04-ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ

ভিকারুননিসা নুন স্কুল ও কলেজ বাংলাদেশের বেইলি রোডে অবস্থিত একটি নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যা ১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ফিরোজ খান নুনের সহধর্মিণী ভিকার উন নিসা নুনের উদ্যোগে, যিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর ভিকারুননিসা নুন নাম ধারণ করেন। মেয়েদের জন্য আধুনিক শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত এই স্কুলটি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত।

স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সমাজে শিক্ষার প্রসার ঘটানোর উদ্দেশ্যে। নুন পরিবার শিক্ষার উন্নতির জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল, যার মধ্যে একাধিক শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য ইংল্যান্ডের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি প্রদান অন্যতম। যদিও স্কুলটির সাথে তহবিলের সম্পর্ক ছিল না, তবুও এটি সমাজে শিক্ষা বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

05-বীরউত্তম শহীদ লেফটেন্যান্ট আনোয়ার গার্লস কলেজ

শহীদ বীর উত্তম লেফটেন্যান্ট আনোয়ার গার্লস কলেজ, ঢাকা সেনানিবাসের অভ্যন্তরে একটি মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত এই কলেজটি, প্রতি বছর জেএসসি, এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় অসাধারণ ফলাফল অর্জন করে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ সফলতার ভিত্তি স্থাপন করে। কলেজটির নামকরণ করা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া প্রথম বাঙালি সেনা কর্মকর্তা লে. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেনের নামে, যিনি দেশপ্রেমে আত্মদান করেন।

কলেজটি উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের কোর্সসমূহ প্রদান করে, যা শিক্ষার্থীদের পছন্দের ভিত্তিতে শিক্ষার বিভিন্ন দিক শিখতে সহায়ক। শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা, লেখাপড়ার প্রতি মনোযোগ এবং শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সহপাঠ কার্যক্রমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কলেজটির অবস্থান ঢাকার সেনানিবাসের সৈনিক ক্লাব থেকে কচুক্ষেত সড়কে, যা এটি একটি সহজলভ্য ও নিরাপদ স্থানে পরিণত করেছে।

আরো পড়ুনঃ ঢাকার সেরা বেসরকারি কলেজের তালিকা

06-বি এ এফ শাহীন কলেজ কুর্মিটোলা

বিএএফ শাহীন কলেজ কুর্মিটোলা ঢাকার কুর্মিটোলা সেনানিবাসে অবস্থিত একটি প্রখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই কলেজটি বর্তমানে শিশু থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাদান করছে। এই প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে বাংলা ও ইংরেজি ভার্সন, যা ছাত্রদের ভাষাগত প্রয়োজনীয়তা পূরণে সহায়ক।

কলেজটি প্রথমে ‘এয়ারফোর্স স্কুল’ নামে প্রতিষ্ঠিত হলেও, ১৯৮০ সালে এর নামকরণ হয় ‘বি এ এফ শাহীন স্কুল’। ১৯৮২ সালে এটি দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত হয়ে ‘বি এ এফ শাহীন কলেজ কুর্মিটোলা’ নামে পরিচিতি পায়। ২০১০ সাল থেকে, কলেজটি ইংরেজি ভার্সনে পাঠদান শুরু করেছে, যা শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষার সুযোগ দিয়েছে।

07-বি এ এফ শাহীন কলেজ তেঁজগাঁও

বিএএফ শাহীন কলেজ ঢাকা, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার জাহাঙ্গীর গেইটে অবস্থিত একটি মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি ১৯৬০ সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং বর্তমানে এটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। কলেজটি বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর সদস্যদের সন্তানদের জন্য শুরু হলেও, এখন সাধারণ শিক্ষার্থীরাও এখানে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়।

প্রথমে “শাহীন স্কুল” হিসেবে যাত্রা শুরু হলেও ১৯৬৭ সালে বাংলা মাধ্যম চালু করা হয়, এবং পরে এটি “শাহীন হাই স্কুল” হিসেবে পরিচিতি পায়। ১৯৭৭-৭৮ সালে এটি কলেজ হিসেবে উন্নীত হয় এবং তার পর থেকে ডিগ্রি কলেজ হিসেবে শিক্ষা প্রদান করে আসছে। তবে, ২০০৬ সাল থেকে ডিগ্রি কোর্স বন্ধ করা হয় এবং বর্তমানে এটি শিশু শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা প্রদান করে।

08-মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ

মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল এন্ড কলেজ ঢাকার অন্যতম একটি খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই কলেজটি অল্প সময়েই শিক্ষা জগতে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে। স্কুলটি ছেলে এবং মেয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা ক্যাম্পাস প্রদান করে, যেখানে প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে।

কলেজের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য অধ্যায় হলো ১৯৯৩ সালে একাদশ শ্রেণী চালুর মাধ্যমে এটি একটি পূর্ণাঙ্গ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রূপ নেয়। ২০০৪ সালে এটি ৩/৩ আসাদ অ্যাভিনিউতে একটি কলেজ শাখা চালু করে, যা শিক্ষার্থীদের আরো উন্নত সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেছে।

এই প্রতিষ্ঠানে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাব্যবস্থা বিদ্যমান। এছাড়া, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা এবং মানবিক বিভাগের নানা সুযোগ রয়েছে, বিশেষত বালিকা শাখায়। মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা কাজী আজহার আলী ছিলেন একজন প্রগতি ও সমাজসেবক। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রচেষ্টার মাধ্যমে এটি একটি মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে।

আরো পড়ুনঃ ঢাকার সরকারি অনার্স কলেজের তালিকা

09-বি এন কলেজ, মিরপুর, ঢাকা

নৌবাহিনী কলেজ, ঢাকা বাংলাদেশের একটি প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যা বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত। কলেজটি ঢাকা শহরের মিরপুর-১৪ নং সেকশনে অবস্থিত, যেখানে পরিবেশ অত্যন্ত শান্ত এবং মনোরম। এটি ১৯৭৮ সালে ফাহমিদা ক্যান্টনমেন্ট স্কুল হিসেবে যাত্রা শুরু করে, এবং ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল ঢাকা নামকরণ করা হয়। তবে কলেজের বর্তমান রূপ ১৯৯৬ সালের জুলাইয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা নৌবাহিনী কলেজ, ঢাকা নামে পরিচিত। ১৯৯৮ সালে এটি একক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে।

২০২২ সালের এপ্রিল মাসে কলেজটির নাম আবার পরিবর্তন করে নৌবাহিনী কলেজ, ঢাকা রাখা হয়, যা এর ঐতিহ্য এবং গৌরবের পরিচায়ক। নৌবাহিনী কলেজ, ঢাকা ছাত্রদের উচ্চমানের শিক্ষা প্রদান এবং শৃঙ্খলিত মনোভাব গড়ে তোলার জন্য পরিচিত। প্রতিষ্ঠানটি তার শিক্ষার মান এবং ছাত্রদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে যথেষ্ট সফল।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:

এই ওয়েবসাইটটি কোনও অফিসিয়াল ভিসা বা ভ্রমণ সংস্থা নয় এবং এই সাইটের সমস্ত তথ্য অনলাইন, নিউজ পোর্টাল, ব্লগ ও উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। তাই কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন। এবং পসিবল হলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *